স্থান: আলোকি কনভেনশন সেন্টার, ২১১ গুলশান-তেজগাঁও লিংক রোড, ঢাকা
তারিখ: ২২ অক্টোবর ২০২৩
সময়: সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৫টা গুগল ম্যাপ লিংক
নিবন্ধন ও প্রবেশপত্র
বাংলাদেশের যেকোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত তৃতীয় থেকে দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীরা নিবন্ধন করার মাধ্যমে নগদ কিআ কার্নিভ্যাল ২০২৩-এ অংশ নিতে পারবে।
অংশগ্রহণকারীর সঙ্গে একজন অভিভাবক কার্নিভ্যালে অংশ নিতে পারবেন। এই নিবন্ধন ফর্মেই অভিভাবকের তথ্যাবলি দিয়ে তাঁর নিবন্ধন নিশ্চিত করতে হবে।
অংশগ্রহণকারীর ভাই/বোন/ চাচাত, মামাত, খালাত, ফুপাত ভাইবোন/বন্ধুরা অংশ নিতে চাইলে তাদের আলাদা নিবন্ধন করতে হবে।
এই অনলাইন নিবন্ধন শেষে নিবন্ধনকারী তার ইমেইলে একটি ছবিযুক্ত ই-টিকেট পাবে, যা উৎসবের 'প্রবেশপত্র' হিসেবে বিবেচিত হবে।
প্রবেশপত্রটি রঙিন প্রিন্ট করে সঙ্গে আনতে হবে। প্রবেশপত্রের ফটোকপি বা সাদাকালো কপি গ্রহণযোগ্য নয়।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের আইডি কার্ড ও কিশোর আলোর অক্টোবর ২০২৩ সংখ্যাটি অবশ্যই সঙ্গে আনতে হবে।
কারো কাছে অক্টোবর সংখ্যাটি না থাকলে ৬ (ছয়) মাসের (নভেম্বর ২০২৩-এপ্রিল ২০২৪ পর্যন্ত) আগাম গ্রাহক হয়ে কার্নিভ্যালে অংশ নিতে পারবে। *গ্রাহক হতে ভিজিট করো subscription.palobd.com
প্রবেশপত্রে যে অভিভাবকের নিবন্ধন থাকবে, তিনি ছাড়া অন্য কোনো ব্যক্তি অংশগ্রহণকারীর সঙ্গে প্রবেশ করতে পারবেন না।
উৎসব প্রাঙ্গণে দায়িত্বপ্রাপ্ত স্বেচ্ছাসেবকেরা যেকোনো সময় অংশগ্রহণকারী ও তার অভিভাবকের পরিচয় নিশ্চিত হতে পরিচয়ের প্রমাণপত্র দেখতে চাইতে পারে। এ ক্ষেত্রে সঙ্গে পরিচয়পত্র (জন্মনিবন্ধন সনদ/জাতীয় পরিচয়পত্র/পাসপোর্ট ইত্যাদির কপি) সঙ্গে রাখা ভালো।
নিবন্ধনের সময় নগদ নম্বর প্রদান করলে নগদের পক্ষ থেকে ওই নম্বরে ‘সারপ্রাইজ গিফট’ পৌঁছে যাবে। এক্ষেত্রে অভিভাবকের নগদ নম্বর ব্যবহার করা যাবে।
প্রবেশ ও বাহির
কিআ কার্নিভ্যালের প্রবেশদ্বার উন্মুক্ত হবে সকাল আটটায়। 'আগে এলে আগে পাবে' ভিত্তিতে আসন বরাদ্দ থাকবে। কার্নিভ্যাল চলবে বিকাল পাঁচটা পর্যন্ত। একজন অংশগ্রহণকারী এই সময়ের মধ্যে উৎসব প্রাঙ্গণে সর্বোচ্চ তিনবার প্রবেশ করতে পারবে।
প্রথমবার প্রবেশ করার সময় প্রবেশপত্র নিরীক্ষা করা হবে। নিবন্ধনের সময় দেয়া তথ্যের সঙ্গে অংশগ্রহণকারী বা তার অভিভাবকের কোনো অমিল বা অসংগতি পাওয়া গেলে উৎসব প্রাঙ্গণে প্রবেশ করা যাবে না।
উৎসব প্রাঙ্গণে প্রবেশ করার সময় প্রবেশকারীর হাতে একটি বিশেষ সিল/ব্যান্ড দেওয়া হবে। উৎসব প্রাঙ্গণ থেকে বের হয়ে আবার প্রবেশ করতে গেলে এই সিল/ব্যান্ড প্রদর্শন করতে হবে।
বিকাল সাড়ে ৩টার পর আর কেউ উৎসব প্রাঙ্গণে প্রবেশ করতে পারবে না।
কার্নিভ্যালে মোট তিনটি মঞ্চ থাকবে। মূল মঞ্চ (বলরুম), কিআ কর্মশালা (দ্বিতীয় তলা) ও কিআড্ডা (গ্রিনহাউজ)। কিআ কর্মশালাতে অভিভাবক অংশ নিতে পারবেন না। মূল মঞ্চ বা বলরুমে প্রথমে অংশগ্রহণকারীরা প্রবেশ করবে, এরপর আসন খালি থাকলেই কেবল অভিভাবক প্রবেশ করতে পারবেন। কিআড্ডায় (গ্রিনহাউজ) অভিভাবকেরা বসতে ও অংশ নিতে পারবেন। এর বাইরে ইনডোর ও আউটডোর স্টল অংশেও অভিভাবক প্রবেশ করতে পারবেন।
মূল মঞ্চ (বলরুম), কিআ কর্মশালা (দ্বিতীয় তলা) ও কিআড্ডায় (গ্রিনহাউজ) আসনসংখ্যা অনুযায়ী অংশগ্রহণকারী প্রবেশ করতে পারবে। যেটির আসন পূর্ণ হয়ে যাবে, সেটিতে প্রবেশ করা যাবে না।
উৎসব প্রাঙ্গণ
উৎসব প্রাঙ্গণে কোনো ইন্টারনেট বা প্রিন্ট সুবিধা এবং তাৎক্ষণিক নিবন্ধন (স্পট রেজিস্ট্রেশন) থাকবে না।
উৎসব প্রাঙ্গণে খাবার খেলে উচ্ছিষ্ট নির্ধারিত ডাস্টবিনে ফেলতে হবে।
উৎসব প্রাঙ্গণ সম্পূর্ণরূপে ধূমপান ও মাদকমুক্ত থাকবে। এ ধরনের কোনো দ্রব্য নিয়ে প্রবেশ করা যাবে না।
উৎসবের সকল আয়োজনের আলোকচিত্র, ভিডিওচিত্র ও শব্দ ধারণ করা হবে। সুতরাং একজন অংশগ্রহণকারী ও তার অভিভাবক উৎসব প্রাঙ্গণে প্রবেশ করলেই এ বিষয়ে তাদের অনাপত্তি নিশ্চিত বলে বিবেচিত হবে।
উৎসব প্রাঙ্গণে কারো ব্যক্তিগত জিনিসপত্র হারানো গেলে কর্তৃপক্ষ কোনো অবস্থাতেই তার দায়ভার গ্রহণ করবে না।
উৎসব প্রাঙ্গণের সকল আয়োজনে আসন সংখ্যা সীমিত। তাই 'আগে আসলে আগে পাবে' ভিত্তিতে আসন বরাদ্দ করা হবে। ব্যাগ বা অন্য কোনো সামগ্রী রেখে আসন দখল করা যাবে না।
নিরাপত্তা
নিরাপত্তার স্বার্থে কর্তৃপক্ষ উৎসবে আগত যেকোনো ব্যক্তিকে যেকোনো সময় তল্লাশি করার অধিকার সংরক্ষণ করেন। যদি কোনো ব্যক্তি, বিষয় বা বস্তু নিরাপত্তার জন্য বিঘ্ন কিংবা আপত্তিকর বলে প্রতীয়মান হয়, তবে কর্তৃপক্ষ যেকোনো সময় যে কাউকে উৎসব প্রাঙ্গণ থেকে সরিয়ে দিতে এবং প্রয়োজনবোধে আইনশৃঙ্ক্ষলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছে সোপর্দ করতে পারেন।
উৎসব প্রাঙ্গণ ও এর আশপাশের এলাকা সিসিটিভি ক্যামেরা দ্বারা নিয়ন্ত্রিত থাকবে।